এটা আমরা সকলেই জানি যে - সুস্থভাবে জীবনযাপনের জন্য নিয়মিত অত্যন্ত অন্তত ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম খুব জরুরি। কন্তু অনেক সময় পরীক্ষার পড়া, ব্যবসা বা অফিসের কাজ শেষ করার জন্য রাত জাগতে হয়। ফলে ঘুমের সমস্যায় ভোগতে হয়। এর জন্য আবার অনেকটা দায়ী আপনার নিত্যদিনের খাবার। কারণ এমন কিছু খাবার আছে যা গ্রহণ করলে আপনাকে নির্ঘুম রাখাবে সারা রাত।
গ্রিন টি :- যদিও গ্রিন টির অনেক উপকার আছে কিন্তু ঘুমের খুব ক্ষতি করে। তার জন্য দায়ী গ্রিন টিতে থাকা রাসায়নিক।
আইসক্রিম :- রাতে আইস ক্রিম বা অন্য কোনো ডেসার্ট এড়িয়ে চলাই উচিৎ। এতে হাই ফ্যাট আর প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই শুতে যাওয়ার আগে খেলে আপনার শরীর ফ্যাট বার্ন করে উঠতে পারবে না ফলে আপনি রেস্টলেস হয়ে উঠবেন। এছাড়া শুতে যাওয়ার আগে এইসব খাবার খেলে গাঢ় ঘুম হবে না।
ওয়াইন :- অনেকের ধারণা রাতে শোয়ার আগে একটু ওয়াইন খেলে মানুষের চিন্তাগুলো সরিয়ে আরো ভালো ঘুম হবে। ঘটনা মোটেও তা নয়। এলকোহলের প্রতিক্রিয়া কেটে গেলেই ঘুমের ঘোর কেটে যাবে। শুরু হবে মাথাব্যথা, প্রচণ্ড ঘাম। রাতকে তখন মনে হবে অসম্ভব লম্বা।
চিকেন :- যদিও ডায়েটে প্রোটিন থাকা খুব দরকার। কিন্তু বেশি পরিমাণে প্রোটিন খেলে ঠিক মতো ঘুম আসবে না। আর চিকেনে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন। তাই ডিনারে চিকেন না খাওয়াই ভালো। কারণ বেশি প্রোটিন শরীরে প্রচুর এনার্জি তৈরি করে। এতে শরীর শান্ত হওয়ার পরিবর্তে উত্তেজিত হয়।
পিৎজা :- প্রতিদিন পিৎজা খেলে হজম শক্তির ব্যাঘাত ঘটে। পিৎজার সাথে যে টমাটো সস খাওয়া হয়, তাতে এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাজেই ঘুমানোর আগে পিৎজা কখনোই খাওয়া উচিৎ নয়।
চকলেট :- আইসক্রিমের মতোই চকলেট, ক্যান্ডি ঘুমের জন্য ক্ষতিকর। ডার্ক চকলেটে ক্যাফেইন থাকে, কাজেই ঘুমের আগে এটা খেলে ঘুম আসতে দেরি হবে। যদি খেতেই চান তবে মিল্ক চকলেট খান। এটা ঘুমের ক্ষতি করে না।
পাস্তা :- পাস্তাতে উচ্চ মাত্রায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে যেটা আপনার রক্তে সুগারের মাত্রাকে বাড়িয়ে তুলবে। ফলে ভালো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটা অনিবার্য। এদিকে ঘুমাতে যাওয়ার তিন ঘণ্টা আগে অন্তত রাতের খাবার সেরে ফেলার চেষ্ট করুন। তাহলেই ভালো ঘুম হবে। আর সকাল বেলা ফ্রেশ মন নিয়ে শুরু করুন নিজের কাজকর্ম।
মশলাদার খাবার :- মরিচ বা সর্ষে বাটা দেয়া খাবার রাতে না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রসুনকে ‘হট হার্ব’ বলা হয় যা খেলে অম্বল আর বুক জ্বালার সমস্যা হতে পারে।
চিজ :- উপকথা অনুযায়ী রাতে চিজ খেলে দুঃস্বপ্ন দেখবেন। চিজে থাকা রাসায়নিক ব্রেনকে স্টিমুলেট করে আর আপনাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে পারে। কারো কারো আবার মাইগ্রেনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে চিজ খাওয়ার ফলে।
কিন্তু কারো যদি অনিদ্রার সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন এবং চিকিত্স নিন। খুব তাড়াতাড়িই সেরে উঠবেন আশা করি।
গ্রিন টি :- যদিও গ্রিন টির অনেক উপকার আছে কিন্তু ঘুমের খুব ক্ষতি করে। তার জন্য দায়ী গ্রিন টিতে থাকা রাসায়নিক।
আইসক্রিম :- রাতে আইস ক্রিম বা অন্য কোনো ডেসার্ট এড়িয়ে চলাই উচিৎ। এতে হাই ফ্যাট আর প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই শুতে যাওয়ার আগে খেলে আপনার শরীর ফ্যাট বার্ন করে উঠতে পারবে না ফলে আপনি রেস্টলেস হয়ে উঠবেন। এছাড়া শুতে যাওয়ার আগে এইসব খাবার খেলে গাঢ় ঘুম হবে না।
ওয়াইন :- অনেকের ধারণা রাতে শোয়ার আগে একটু ওয়াইন খেলে মানুষের চিন্তাগুলো সরিয়ে আরো ভালো ঘুম হবে। ঘটনা মোটেও তা নয়। এলকোহলের প্রতিক্রিয়া কেটে গেলেই ঘুমের ঘোর কেটে যাবে। শুরু হবে মাথাব্যথা, প্রচণ্ড ঘাম। রাতকে তখন মনে হবে অসম্ভব লম্বা।
চিকেন :- যদিও ডায়েটে প্রোটিন থাকা খুব দরকার। কিন্তু বেশি পরিমাণে প্রোটিন খেলে ঠিক মতো ঘুম আসবে না। আর চিকেনে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন। তাই ডিনারে চিকেন না খাওয়াই ভালো। কারণ বেশি প্রোটিন শরীরে প্রচুর এনার্জি তৈরি করে। এতে শরীর শান্ত হওয়ার পরিবর্তে উত্তেজিত হয়।
পিৎজা :- প্রতিদিন পিৎজা খেলে হজম শক্তির ব্যাঘাত ঘটে। পিৎজার সাথে যে টমাটো সস খাওয়া হয়, তাতে এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাজেই ঘুমানোর আগে পিৎজা কখনোই খাওয়া উচিৎ নয়।
চকলেট :- আইসক্রিমের মতোই চকলেট, ক্যান্ডি ঘুমের জন্য ক্ষতিকর। ডার্ক চকলেটে ক্যাফেইন থাকে, কাজেই ঘুমের আগে এটা খেলে ঘুম আসতে দেরি হবে। যদি খেতেই চান তবে মিল্ক চকলেট খান। এটা ঘুমের ক্ষতি করে না।
পাস্তা :- পাস্তাতে উচ্চ মাত্রায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে যেটা আপনার রক্তে সুগারের মাত্রাকে বাড়িয়ে তুলবে। ফলে ভালো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটা অনিবার্য। এদিকে ঘুমাতে যাওয়ার তিন ঘণ্টা আগে অন্তত রাতের খাবার সেরে ফেলার চেষ্ট করুন। তাহলেই ভালো ঘুম হবে। আর সকাল বেলা ফ্রেশ মন নিয়ে শুরু করুন নিজের কাজকর্ম।
মশলাদার খাবার :- মরিচ বা সর্ষে বাটা দেয়া খাবার রাতে না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রসুনকে ‘হট হার্ব’ বলা হয় যা খেলে অম্বল আর বুক জ্বালার সমস্যা হতে পারে।
চিজ :- উপকথা অনুযায়ী রাতে চিজ খেলে দুঃস্বপ্ন দেখবেন। চিজে থাকা রাসায়নিক ব্রেনকে স্টিমুলেট করে আর আপনাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে পারে। কারো কারো আবার মাইগ্রেনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে চিজ খাওয়ার ফলে।
কিন্তু কারো যদি অনিদ্রার সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন এবং চিকিত্স নিন। খুব তাড়াতাড়িই সেরে উঠবেন আশা করি।
ডাঃ হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকাযৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন।
১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১ এবং ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫
ইমেইল:adhunikhomeopathy@gmail.com
স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য যেকোন সময় নির্দিধায় এবং নিঃসংকোচে যোগাযোগ করুন।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন সর্বাধুনিক ও সফল হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা নিন
কিডনি সমস্যা
- কিডনি পাথর
- কিডনি সিস্ট
- কিডনি ইনফেকশন
- কিডনি বিকলতা
- প্রসাবে রক্ত
- প্রস্রাবের সময় ব্যথা
- প্রসাব না হওয়া
- শরীর ফুলে যাওয়া
লিভার সমস্যা
- ফ্যাটি লিভার
- লিভার অ্যাবসেস (ফোঁড়া)
- জন্ডিস
- ভাইরাল হেপাটাইটিস
- ক্রনিক হেপাটাইটিস
- HBsAg (+ve)
- লিভার সিরোসিস
- লিভার ক্যানসার
পুরুষের সমস্যা
- যৌন দুর্বলতা,দ্রুত বীর্যপাত
- শুক্রতারল্য,ধাতু দৌর্বল্য
- হস্তমৈথুন অভ্যাস
- হস্তমৈথনের কুফল
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ
- পুরুষত্বহীনতা, ধ্বজভঙ্গ
- পুরুষাঙ্গ নিস্তেজ
- সিফিলিস, গনোরিয়া
স্ত্রীরোগ সমূহ
- স্তন টিউমার
- ডিম্বাশয়ে টিউমার
- ডিম্বাশয়ের সিস্ট
- জরায়ুতে টিউমার
- জরায়ু নিচে নেমে আসা
- অনিয়মিত মাসিক
- যোনিতে প্রদাহ,বন্ধ্যাত্ব
- লিউকোরিয়া, স্রাব
পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা
- পেটে গ্যাসের সমস্যা
- ক্রনিক গ্যাস্ট্রিক আলসার
- নতুন এবং পুরাতন আমাশয়
- আইবিএস (IBS)
- আইবিডি (IBD)
- তীব্রতর কোষ্ঠকাঠিন্য
- পাইলস, ফিস্টুলা
- এনাল ফিসার
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা
- বাতজ্বর
- লিউকেমিয়া, থ্যালাসেমিয়া
- সাইনোসায়টিস
- এলাৰ্জি
- মাইগ্রেন
- অনিদ্রা
- সোরিয়াসিস (Psoriasis)
- সাধারণ অসুস্থতা